পোরশা উপজেলা প্রশাসন আয়োজনে এন জিও, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সমন্বয়ে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আজ বুধবার ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ পরিষদ হলরুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আরিফ আদনানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলার শ্রেষ্ঠ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব অধ্যক্ষ শাহ্ মঞ্জুর মোর্শেদ চৌধুরী।
আরও বক্তব্য রাখেন পোরশা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ কাজীবুল ইসলাম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসাঃ মমতাজ বেগম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোঃ মেহেদী হাসান, উপজেলা পশু সম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ হুমায়ুন কবির, ওসি পোরশা থানা মোঃ আতিয়ার রহমান, নিতপুর সিমান্ত অধিনায়ক মোঃ মাহফুজ আলম, আনসার ভিডিপি কর্মকর্তা মোঃ সৈয়দ আলী, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা ৬ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানবৃন্দ নিতপুর সরকারি মডেল স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মোঃ আব্দুল খালেক, ইউ আর সি কর্মকর্তাসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ।
বক্তারা উল্লেখ্য করেন যে, পোরশা উপজেলা বর্তমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক এবং এনজিওগুলো সুদ দিচ্ছে এবং নিচ্ছে সমস্যা নেই। পাশাপাশি সকল বিভাগের কার্যক্রম সন্তোষজনক। অপরদিকে সীমান্তে নেই কোন চোরাচালান।
কর্মকর্তাদের আরও সতর্ক থাকার ও নির্দেশ প্রদান করেন বক্তারা।
রাজধানীর ধানমণ্ডির বিজিবি সীমান্ত সম্ভার শপিং কমপ্লেক্সের একটি স্বর্ণের দোকানে সংঘটিত চাঞ্চল্যকর চুরির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. রুবেল (২৮), সফিক ওরফে সোহেল (৩৫) এবং সাদ্দাম হোসেন (৩১)। এ সময় তাদের কাছ থেকে চুরি যাওয়া ৫০ ভরি আট আনা স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা।
ডিবি সূত্রে জানা যায়, ধানমণ্ডি মডেল থানাধীন ‘ক্রাউন ডায়মন্ড এন্ড জুয়েলার্স’ শোরুমে গত ৩ জানুয়ারি বেলা ১টার দিকে চুরির ঘটনা ঘটে। চোরচক্র অভিনব পদ্ধতিতে শো-রুমের তালা ও সাটার কেটে মাত্র আট মিনিটের মধ্যে ১৫৯ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যায়। দোকানের মালিক কাজী আকাশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যেখানে চুরি যাওয়া স্বর্ণালংকারের আনুমানিক মূল্য প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়।
মামলার প্রেক্ষিতে ডিবি পুলিশ তদন্ত শুরু করে। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ৯ জানুয়ারি থেকে ডিবি পুলিশ ধারাবাহিক অভিযান চালায়। কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে প্রথমে মো. রুবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে কুমিল্লার দেবীদ্বার থেকে সফিক ওরফে সোহেল এবং মুরাদনগর থেকে সাদ্দাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ২৮ ভরি ১৪ আনা আসল স্বর্ণ এবং ২১ ভরি ১০ আনা গলিত স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। ডিবি সূত্রে আরও জানা যায়, চুরির ঘটনায় জড়িত চক্রের অন্যান্য সদস্যদের শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাদের গ্রেফতার ও অবশিষ্ট স্বর্ণ উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ডিএমপি’র উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান পিপিএম জানান, এই চক্র অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে পরিকল্পনা করে চুরি সংঘটিত করে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে জনগণের আস্থা অক্ষুণ্ণ রাখতে সক্ষম হয়েছে।
চড়া দামের কারণে নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত অনেক মানুষ পুরো এক কেজি মাংস কিনতে পারছে না। এমন ক্রেতাদের সুবিধার্থে এবার ২৫০ গ্রাম গরুর মাংসও বিক্রি হবে নওগাঁর পোরশায়। সরকারি ব্যবস্থাপনায় ন্যায্যমূল্যের দোকানে গরুর মাংস বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ই ডিসেম্বর) সকাল আটটার দিকে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ আদনান।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সহযোগিতায় ও জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আউয়ালের নির্দেশে ন্যায্যমূল্যে গরুর মাংস বিক্রির এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ সময় উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।
এ প্রসঙ্গে ইউ এন ও আরিফ আদনান বলেন, জেলা প্রশাসকের দিকনির্দেশনায় ন্যায্য মূল্যের মাংসের দোকান চালু করা হয়েছে । এই দোকানে প্রতি কেজি ৬০০ টাকা দরে ক্রেতাগণ কিনতে পারবেন এবং গরিব জনগণ ২৫০ গ্রাম থেকে গরুর মাংস কিনতে পারবেন বলে জানান ইউ এন ওআরিফ আদনান।