দেশ

দেশ

র‌্যাবের সাঁড়াশি অভিযানে গ্রেফতার ৭ : বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য জব্দ

র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। নিয়মিত জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারীসহ মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় গত চারদিনে সারাদেশে র‌্যাবের অব্যাহত অভিযানের ফলে পলাতক আসামি ও মাদক ব্যবসায়ীসহ ৭ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে র‌্যাব-১০ এর মিডিয়া সেল থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।

অভিযান-১
“চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে” স্লোগানকে সামনে রেখে মাদক নির্মূলে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় র‌্যাবের মাদক বিরোধী অভিযানে ট্রাভেল ব্যাগে করে অভিনব কায়দায় ফেনসিডিল বহনকালে ১৪৭ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

গত ২৮ জানুয়ারি রাতে র‌্যাব-১০ এর একটি আভিযানিক দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানার সাইনবোর্ড এলাকায় একটি অভিযান চালিয়ে ১৪৭ (একশত সাতচল্লিশ) বোতল ফেনসিডিলসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের নাম ১। মোঃ আরিফ বিল্লাহ্ (৩৬), পিতা-মৃত শাহজাহান সিরাজ ও ২। মোঃ বিল্লাল হোসেন সবুজ (৩২), পিতা-মোঃ মকবুল হোসেন, উভয় সাং-শবদল, থানা-আদিতমারী, জেলা-লালমনিরহাট। এসময় তাদের নিকট থেকে মাদক বহনে ব্যবহৃত একটি ট্রাভেল ব্যাগ ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তারা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে ফেনসিডিলসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি মাদক মামলা দায়ের করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

অভিযান-২
বরিশাল জেলার মুলাদী এলাকায় চাঞ্চল্যকর আকবর হত্যা মামলায় দীর্ঘ ছয়বছর যাবৎ পলাতক আসামি দিদার বেপারীকে রাজধানীর গেন্ডারিয়া এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

গত ২৮ জানুয়ারি রাত ২০:২০টায় র‌্যাব-১০ এর একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার গেন্ডারিয়া থানাধীন মিলব্যারাক এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে বরিশাল জেলার মুলাদী থানার দণ্ডবিধি ১৪৩/৪৪৮/৪২৭/৩০২/১১৪/৩৪ ধারায় চাঞ্চল্যকর আকবর হাওলাদার (৫২) হত্যা মামলার (মামলা নং-০২/১৮) ওয়ারেন্টভুক্ত দীর্ঘ ছয়বছর যাবৎ পলাতক আসামি দিদার বেপারী (৩২), পিতা-দলিল উদ্দিন বেপারী, সাং-টুমচর, থানা-মুলাদী, জেলা-বরিশালকে গ্রেফতার করে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামি উল্লিখিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি বলে স্বীকার করেছে। সে মামলা দায়েরের পর থেকে রাজধানীর গেন্ডারিয়াসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ছিল বলে জানা যায়।

গ্রেফতারকৃত আসামীকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

অভিযান-৩
ঢাকার সাভার এলাকায় চাঞ্চল্যকর ধর্ষণ মামলার পলাতক প্রধান আসামি সাকিলকে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

গত ২৮ জানুয়ারি দুপুর ১২:০০টায় র‌্যাব-১০ এর একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফরিদপুর জেলার ভাঙ্গা থানার পুকুরিয়া এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে ঢাকা জেলার সাভার মডেল থানায় ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সং/২০০৩) এর ৯(১) (মামলা নং-২৮, তারিখ-০৮/০৬/২০২৩); নাবালিকা কিশোরি ধর্ষণ মামলার পলাতক প্রধান আসামি ধর্ষক মোঃ সাকিল শেখ (৩৩), পিতা-আশাদ শেখ, সাং-দত্তপাড়া, থানা ও জেলা-রাজবাড়ীকে গ্রেফতার করে।

মামলার বিবরণে জানা যায় যে, বাদী নাবালিকা ভিকটিম (১৪)-এর বড় বোন রংপুর জেলার মিঠাপুকুর এলাকার বাসিন্দা। ভিকটিমের বড় বোন ও দুলাভাই উভয়ই রাজধানী ঢাকার একটি গার্মেন্টসে শ্রমিক হিসাবে চাকরি করেন। সেই সুবাদে তারা ঢাকার সাভার এলাকার একটি বাসায় ভাড়া থাকেন। ভিকটিম তার বড় বোনের সাথে উক্ত বাসায় থাকে। গ্রেফতারকৃত সাকিল একই বাসায় ভাড়াটিয়া হিসেবে বসবাস করে আসছিল। ভিকটিমের বড় বোন ও দুলাভাই যখন কাজের উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বেরিয়ে যেত ভিকটিম প্রায়ই বাসায় একা থাকতো। সাকিল বিভিন্ন সময়ে ভিকটিমকে প্রেমের প্রস্তাব দিলেও ভিকটিম সাকিলের প্রস্তাবে রাজি হয়নি। গত ০৫/০৬/২০২৩ তারিখ অনুমানিক রাত ১০:০০টায় সাকিল নাবালিকা ভিকটিম (১৪)’কে ফুঁসলিয়ে তার নিজ কক্ষে নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে ভিকটিমের ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোড়পূর্বক ধর্ষণ করে এবং ভিকটিম যদি কাউকে এই ঘটনা বলে তাহলে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করে। পরবর্তীতে বড় বোন ঘটনাটি জানতে পেরে ঢাকা জেলার সাভার মডেল থানায় ধর্ষক সাকিলের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। মামলার বিষয়টি জানতে পেরে আসামী ধর্ষক সাকিল আত্মগোপনে চলে যায়।

গ্রেফতারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

অভিযান-৩
মোটরসাইকেলে করে অভিনব কায়দায় ফেনসিডিল বহনকালে ফরিদপুর জেলার মধুখালী এলাকা হতে ১৫২ বোতল ফেনসিডিলসহ দুই মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। মাদক পরিবহনে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়।

“চলো যাই যুদ্ধে, মাদকের বিরুদ্ধে” স্লোগানকে সামনে রেখে গত ২৯ জানুয়ারি বিকালে র‌্যাব-১০ এর একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানাধীন সেনখালী ব্রীজ সংলগ্ন এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে ১৫২ (একশত বায়ান্ন) বোতল ফেনসিডিলসহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের নাম ১। মোঃ জাবেদ আলী (৩৮), পিতা-মোঃ আবেদ আলী, সাং-দর্শনা কলেজ পাড়া, থানা-দর্শনা, জেলা-চুয়াডাঙ্গা ও ২। বাক প্রতিবন্ধি মোঃ ইকবাল হোসেন (২৫), পিতা-মোঃ নবী মিয়া, সাং-পুরাতন বাজার, থানা-দর্শনা, জেলা-চুয়াডাঙ্গা। এসময় তাদের নিকট থেকে মাদক বহনে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ এবং একটি ব্যাগ ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তারা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে ফেনসিডিলসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে রাজধানী ঢাকা ও ফরিদপুরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।

গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মাদক মামলা দায়ের করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

অভিযান-৪
হত্যা মামলায় দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আসামি রিফাতকে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

গত ২৯ জানুয়ারি দুপুর ২:৩০টায় র‌্যাব-১০ এর একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার নিমতলা এলাকায় একটি অভিযান চালিয়ে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার হত্যা মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত দীর্ঘদিন যাবৎ পলাতক আসামি রিফাত (২০), পিতা-মৃত মোহর আলী, সাং-রামকৃষ্ণদি, থানা-সিরাজদিখান, জেলা-মুন্সিগঞ্জকে গ্রেফতার করে।
(মামলা নং-০৭, তারিখ-১৭/১২/২০১৬ খ্রিঃ, সিআর-২৫৪/১৬, সেসন-৪৯/১৯, দণ্ডবিধি ৩০২/২০১/৩৪ ধারা)।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, গ্রেফতারকৃত আসামি উল্লিখিত হত্যা মামলার পলাতক আসামি বলে স্বীকার করেছে। সে মামলা দায়েরের পর থেকে রাজধানী ঢাকা ও মুন্সিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ছিল বলে জানা যায়।

গ্রেফতারকৃত আসামীকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

বিষয়:
পরবর্তী খবর

৫০ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার

সীমান্ত সম্ভারে স্বর্ণের দোকানে চাঞ্চল্যকর চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেপ্তার ৩

রাজধানীর ধানমণ্ডির বিজিবি সীমান্ত সম্ভার শপিং কমপ্লেক্সের একটি স্বর্ণের দোকানে সংঘটিত চাঞ্চল্যকর চুরির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. রুবেল (২৮), সফিক ওরফে সোহেল (৩৫) এবং সাদ্দাম হোসেন (৩১)। এ সময় তাদের কাছ থেকে চুরি যাওয়া ৫০ ভরি আট আনা স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা।

ডিবি সূত্রে জানা যায়, ধানমণ্ডি মডেল থানাধীন ‘ক্রাউন ডায়মন্ড এন্ড জুয়েলার্স’ শোরুমে গত ৩ জানুয়ারি বেলা ১টার দিকে চুরির ঘটনা ঘটে। চোরচক্র অভিনব পদ্ধতিতে শো-রুমের তালা ও সাটার কেটে মাত্র আট মিনিটের মধ্যে ১৫৯ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যায়। দোকানের মালিক কাজী আকাশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যেখানে চুরি যাওয়া স্বর্ণালংকারের আনুমানিক মূল্য প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়।

মামলার প্রেক্ষিতে ডিবি পুলিশ তদন্ত শুরু করে। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ৯ জানুয়ারি থেকে ডিবি পুলিশ ধারাবাহিক অভিযান চালায়। কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে প্রথমে মো. রুবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে কুমিল্লার দেবীদ্বার থেকে সফিক ওরফে সোহেল এবং মুরাদনগর থেকে সাদ্দাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ২৮ ভরি ১৪ আনা আসল স্বর্ণ এবং ২১ ভরি ১০ আনা গলিত স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। ডিবি সূত্রে আরও জানা যায়, চুরির ঘটনায় জড়িত চক্রের অন্যান্য সদস্যদের শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাদের গ্রেফতার ও অবশিষ্ট স্বর্ণ উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

ডিএমপি’র উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান পিপিএম জানান, এই চক্র অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে পরিকল্পনা করে চুরি সংঘটিত করে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে জনগণের আস্থা অক্ষুণ্ণ রাখতে সক্ষম হয়েছে।

বিষয়:
পরবর্তী খবর

পোরশায় ন্যায্যমূল্যে গরুর মাংস, কেনা যাবে ২৫০ গ্রাম

চড়া দামের কারণে নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত অনেক মানুষ পুরো এক কেজি মাংস কিনতে পারছে না। এমন ক্রেতাদের সুবিধার্থে এবার ২৫০ গ্রাম গরুর মাংসও বিক্রি হবে নওগাঁর পোরশায়। সরকারি ব্যবস্থাপনায় ন্যায্যমূল্যের দোকানে গরুর মাংস বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৩ই ডিসেম্বর) সকাল আটটার দিকে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ আদনান।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সহযোগিতায় ও জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আউয়ালের নির্দেশে ন্যায্যমূল্যে গরুর মাংস বিক্রির এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

এ সময় উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।

এ প্রসঙ্গে ইউ এন ও আরিফ আদনান বলেন, জেলা প্রশাসকের দিকনির্দেশনায় ন্যায্য মূল্যের মাংসের দোকান চালু করা হয়েছে । এই দোকানে প্রতি কেজি ৬০০ টাকা দরে ক্রেতাগণ কিনতে পারবেন এবং গরিব জনগণ ২৫০ গ্রাম থেকে গরুর মাংস কিনতে পারবেন বলে জানান ইউ এন ওআরিফ আদনান।

বিষয়:
সর্বশেষ সর্বাধিক পঠিত