র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকেই দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখার লক্ষ্যে সব ধরণের অপরাধীকে আইনের আওতায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। জঙ্গী, সন্ত্রাসী, সংঘবদ্ধ অপরাধী, অস্ত্রধারী অপরাধী, ছিনতাইকারীসহ অবৈধ অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযানের অংশ হিসেবে প্রতারক, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী ও পলাতক আসামিসহ ১১ জন অপরাধীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এসব অভিযানে মাদদক ও অস্ত্র, মোটর সাইকেলসহ বিভিন্ন আলামত জব্দ করা হয়েছে। সহকারী পুলিশ সুপার ও র্যাব-১০ এর উপপরিচালক এম. জে. সোহেল গণমাধ্যমকে এসব খবর নিশ্চিত করেছেন।
অভিযান–১ :
প্রতারণা ও দুর্নীতি মামলায় পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত দীর্ঘদিন পলাতক আসামি ওমর ফারুকসহ তিনজন গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামিকে রাজধানী ঢাকার গেন্ডারিয়া ও দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গত ৬ মার্চ দুপুর ৪:৩০টা থেকে রাত ১০.০০টা পর্যন্ত র্যাব-১০ এর একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানী ঢাকার গেন্ডারিয়া থানাধীন বেগমগঞ্জ ও দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জের ইকুরিয়া ও কদমতলী এলাকায় একাধিক অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে বিশেষ মামলা-০২/২০২১, ডিএমপি ঢাকার মতিঝিল থানার মামলা নং-২৯(১২)২০১৪, ধারা-দণ্ডবিধির ৪২০/৪৬৭/৪৬৮/৪৭১/ ৫১১/ ১০৯ তৎসহ ১৯৪৭ সনের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২); প্রতারণা মামলা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি ওমর ফারুক মৃধা (৫৮), পিতা-আব্দুল মজিদ মৃধা, সাং-উত্তর মধ্যপাড়া, থানা-সিরাজদীখান, জেলা-মুন্সিগঞ্জকে গ্রেফতার করে।
একইদিনে র্যাব-১০ এর উক্ত দল অপর আরেকটি অভিযান পরিচালনা করে মুন্সিগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী থানার মামলা নং-৪(৬)১৮, টিআর নং-৩১০/১৮, জিআর নং-১১০/১৮, প্রসেস নং-৪৩০/২০, তারিখ-১৯/০৩/২০২১ খ্রিঃ; ধারা-দণ্ডবিধি আইন ১৮৬০ এর ৩৮০; চুরির মামলায় দুই বছরের সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি রিপন সরদার (২৯), পিতা-মোঃ আনসার সরদার, সাং-পুকুরজানা, থানা-পটুয়াখালী সদর, জেলা-পটুয়াখালীকে গ্রেফতার করে। এছাড়াও যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ ১ম আদালত, পটুয়াখালী-এর সেসন মামলা নং-১৮৮/২০২৩, সিআর নং-১১০৮/২০২২, ধারা-এনআই অ্যাক্টের ১৩৮; চেক প্রতারণা মামলায় ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত ও ২,০০,৩৪০/- টাকা অর্থদণ্ডে দণ্ডিত পলাতক আসামি নাসির খাঁন (৪৫), পিতা-আইউব আলী খান, সাং-দক্ষিণ চান্দুখালী, থানা-পটুয়াখালী সদর, জেলা-পটুয়াখালীকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামিরা উল্লিখিত মামলায় সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলে স্বীকার করেছে। তারা মামলা দায়েরের পর বিভিন্ন সময় আদালত থেকে জামিন নিয়ে রাজধানী ঢাকার গেন্ডারিয়া ও দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় আত্মগোপন করে ছিল বলে জানা যায়।
গ্রেফতারকৃত আসামিদের সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
অভিযান–২ :
অস্ত্র মামলায় ১৭ বছরের সাজাপ্রাপ্ত দীর্ঘদিন পলাতক আসামি রফিক আকনকে রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
গত ৬ মার্চ সন্ধ্যা ৭:৪৫টায় র্যাব-১০ এর একটি দল রাজধানী ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানার কোনাপাড়া এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে পটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী থানার মামলা নং-১৫০/৪, স্পেশাল ট্রাইবুনাল নং-০১/০৫, ধারা: ১৮৭৮ সনের অস্ত্র আইনের ১৯ (এ) ও ১৯(এফ); অস্ত্র মামলার ১৭ (সতের) বছরের সাজাপ্রাপ্ত পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামি মোঃ রফিক আকন (৫৯), পিতা-মোঃ আজিজ আকন, সাং-চরকানকুনী, থানা-রাঙ্গাবালী, জেলা-পটুয়াখালীকে গ্রেফতার করে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে, গ্রেফতারকৃত আসামি উক্ত মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলে স্বীকার করেছে। সে আদালতে রায় ঘোষণার পর থেকে রাজধানীর যাত্রাবাড়ীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় নিজের নাম পরিচয় গোপন করে এবং বিভিন্ন ছদ্মবেশ ধারণ করে আত্মগোপন করে ছিল।
গ্রেফতারকৃত আসামিকে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
অভিযান–৩ :
ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা হতে চারজন ছিনতাইকারী গ্রেফতার হয়েছে।
গত ৭ মার্চ রাত ১০:৩০ টায় র্যাবের একটি দল ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ থানাধীন চুনকুটিয়া এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে চারজন ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা হলেন- ১। মোঃ মিরাজ (১৯), পিতা- মোছলেম উদ্দিন, সাং-বাংলাবাজার, থানা-নড়িয়া, জেলা-শরীয়তপুর, ২। মোঃ শাওন (১৯), পিতা-মোঃ সোহেল বেপারী, সাং-রহমতপুর, জিনজিরা, থানা-কেরাণীগঞ্জ মডেল, জেলা-ঢাকা, ৩। রুমান শিকদার (১৯), পিতা-নাছির শিকদার, সাং-শাহাপুরা, থানা-বাউফল, জেলা-পটুয়াখালী, ৪। মোঃ রিপন (২৭), পিতা-মোস্তফা হাওলাদার, সাং-বেগুনবাড়ী, চুনকুটিয়া চৌরাস্তা, থানা-দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ, জেলা-ঢাকা।
এসময় তাদের নিকট থেকে ছিনতাই কাজে ব্যবহৃত চারটি চাকু উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিরা বেশ কিছুদিন যাবৎ ঢাকার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় পথচারীদের ধারালো চাকুর ভয় দেখিয়ে টাকা-পয়সা ও মোবাইল ফোনসহ বিভিন্ন মূল্যবান সম্পদ ছিনতাই করে আসছিল।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ছিনতাই মামলা দায়ের করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
অভিযান–৪ :
অভিনব কৌশলে মোটর সাইকেলের সিট কভারের ভিতর এবং ফলের ঝুড়িতে করে মাদক বহনকালে রাজবাড়ীর পাংশা ও ফরিদপুরের কোতয়ালী এলাকা হতে ২১৭ বোতল ফেনসিডিলসহ দুইমাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব। মাদক বহনে ব্যবহৃত মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে।
গত ৯ মার্চ দুপুরে র্যাবের একটি চৌকস দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজবাড়ী জেলার পাংশা এলাকায় একটি অভিযান পরিচালনা করে। উক্ত অভিযানে অভিনব কৌশলে মোটরসাইকেলের সিট কভারের ভিতরে করে ফেনসিডিল বহনকালে ৬৭ (সাতষট্টি) বোতল ফেনসিডিলসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম মোঃ আলফাজ উদ্দিন (২২), পিতা-মোঃ আবুছার আলী বিশ্বাস, সাং-মেদিনীপুর, থানা-জীবন নগর, জেলা-চুয়াডাঙ্গা। এসময় তার নিকট থেকে মাদক বহনে ব্যবহৃত একটি মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়।
একই দিন রাতে র্যাবের একই দল ফরিদপুর জেলার কোতয়ালী এলাকায় অপর একটি অভিযান পরিচালনা করে অভিনব কৌশলে ফলের ঝুড়িতে করে ফেনসিডিল বহনকালে ১৫০ (একশত পঞ্চাশ) বোতল ফেনসিডিলসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম- মোঃ জাহিদুল ইসলাম ওরফে জাহিদ (২৯), পিতা-মোঃ আলী হোসেন, সাং-দৌলাতদিয়াড়, থানা-চুয়াডাঙ্গা সদর, জেলা-চুয়াডাঙ্গা।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেফতারকৃতরা পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। তারা বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে ফেনসিডিলসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে অভিনব কৌশলে রাজধানী ঢাকা, ফরিদপুর ও রাজবাড়ীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পৃথক মাদক মামলা দায়ের করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
অভিযান–৫ :
প্লাস্টিকের মাদুরের ভিতরে বিশেষ কৌশলে লুকায়িত ১৯ কেজি গাঁজাসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে মুন্সীগঞ্জ জেলার পদ্মা সেতু (উত্তর) এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
গত ৯ মার্চ রাতে মুন্সীগঞ্জ জেলার পদ্মা সেতু (উত্তর) এলাকায় র্যাব-১০ এর একটি অভিযানে অভিনব কায়দায় প্লাস্টিকের মাদুরের ভিতরে স্কচটেপ দিয়ে মোড়িয়ে গাঁজা বহনকালে ১৯ (উনিশ) কেজি গাঁজাসহ একজন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির নাম- মোঃ ইয়াছিন মন্ডল (২৪), পিতা-মৃত শাহ জামাল মন্ডল, সাং-গোয়ালিমান্দ্রা, থানা-লৌহজং, জেলা-মুন্সীগঞ্জ।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি পেশাদার মাদক ব্যবসায়ী। সে বেশ কিছুদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকা হতে গাঁজাসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে অভিনব কৌশলে মুন্সিগঞ্জসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করে আসছিল।
গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে পৃথক মাদক মামলা দায়ের করে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাজধানীর ধানমণ্ডির বিজিবি সীমান্ত সম্ভার শপিং কমপ্লেক্সের একটি স্বর্ণের দোকানে সংঘটিত চাঞ্চল্যকর চুরির ঘটনায় তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. রুবেল (২৮), সফিক ওরফে সোহেল (৩৫) এবং সাদ্দাম হোসেন (৩১)। এ সময় তাদের কাছ থেকে চুরি যাওয়া ৫০ ভরি আট আনা স্বর্ণালংকার উদ্ধার করা হয়, যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৭০ লক্ষ টাকা।
ডিবি সূত্রে জানা যায়, ধানমণ্ডি মডেল থানাধীন ‘ক্রাউন ডায়মন্ড এন্ড জুয়েলার্স’ শোরুমে গত ৩ জানুয়ারি বেলা ১টার দিকে চুরির ঘটনা ঘটে। চোরচক্র অভিনব পদ্ধতিতে শো-রুমের তালা ও সাটার কেটে মাত্র আট মিনিটের মধ্যে ১৫৯ ভরি স্বর্ণালংকার নিয়ে পালিয়ে যায়। দোকানের মালিক কাজী আকাশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন, যেখানে চুরি যাওয়া স্বর্ণালংকারের আনুমানিক মূল্য প্রায় ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা উল্লেখ করা হয়।
মামলার প্রেক্ষিতে ডিবি পুলিশ তদন্ত শুরু করে। ঘটনাস্থলের সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা ও গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ৯ জানুয়ারি থেকে ডিবি পুলিশ ধারাবাহিক অভিযান চালায়। কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম যাওয়ার পথে প্রথমে মো. রুবেলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে কুমিল্লার দেবীদ্বার থেকে সফিক ওরফে সোহেল এবং মুরাদনগর থেকে সাদ্দাম হোসেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ২৮ ভরি ১৪ আনা আসল স্বর্ণ এবং ২১ ভরি ১০ আনা গলিত স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। ডিবি সূত্রে আরও জানা যায়, চুরির ঘটনায় জড়িত চক্রের অন্যান্য সদস্যদের শনাক্ত করা হয়েছে এবং তাদের গ্রেফতার ও অবশিষ্ট স্বর্ণ উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ডিএমপি’র উপ-পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান পিপিএম জানান, এই চক্র অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে পরিকল্পনা করে চুরি সংঘটিত করে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে জনগণের আস্থা অক্ষুণ্ণ রাখতে সক্ষম হয়েছে।
চড়া দামের কারণে নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত অনেক মানুষ পুরো এক কেজি মাংস কিনতে পারছে না। এমন ক্রেতাদের সুবিধার্থে এবার ২৫০ গ্রাম গরুর মাংসও বিক্রি হবে নওগাঁর পোরশায়। সরকারি ব্যবস্থাপনায় ন্যায্যমূল্যের দোকানে গরুর মাংস বিক্রি কার্যক্রম উদ্বোধন করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৩ই ডিসেম্বর) সকাল আটটার দিকে এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আরিফ আদনান।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সহযোগিতায় ও জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আউয়ালের নির্দেশে ন্যায্যমূল্যে গরুর মাংস বিক্রির এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
এ সময় উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির, বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন।
এ প্রসঙ্গে ইউ এন ও আরিফ আদনান বলেন, জেলা প্রশাসকের দিকনির্দেশনায় ন্যায্য মূল্যের মাংসের দোকান চালু করা হয়েছে । এই দোকানে প্রতি কেজি ৬০০ টাকা দরে ক্রেতাগণ কিনতে পারবেন এবং গরিব জনগণ ২৫০ গ্রাম থেকে গরুর মাংস কিনতে পারবেন বলে জানান ইউ এন ওআরিফ আদনান।