রাজনীতি

রাজনীতি

বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন সাড়ে সাত কোটি মানুষ : এ কে আজাদ

ফরিদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য, হা-মীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ. কে. আজাদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন সাড়ে সাত কোটি মানুষ। তিনি বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখেছিলেন এমন একটি দেশের যে দেশে চিকিৎসার অভাব হবে না, শিক্ষা শেষে চাকরির অভাব হবে না।

সোমবার (২৫ মার্চ) বিকেলে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম ব্যারিকেড উদযাপন জাতীয় কমিটি কর্তৃক আয়োজিত এক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

এ. কে. আজাদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ এক অনবদ্য ইতিহাস। বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়েছিলেন সাড়ে সাত কোটি মানুষ। ১৯৭১ সালের ২৫শে মার্চে পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে প্রথম ব্যারিকেড দিয়েছিলেন সেজন্য আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ভাইকে ফরিদপুরবাসী ও আমার পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানাই।

‘সম্মান সেই দিতে পারে, যার আছে’ উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, আমরা অনেককে পরশ্রীকাতর করি। তবে এখন সময়ের দাবি— ২৫ শে মার্চ রাতে যে গণহত্যা হয়েছিলো তার মধ্যেও প্রথম ব্যারিকেড যিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন, সেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ভাইয়ের নামে একটা ম্যুরাল হোক, সেটা আমাদের সবার প্রত্যাশা।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, সভাপতি হিসেবে ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য ও জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল-এর সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা শাজাহান খান এমপি প্রমুখ।

শেয়ার
বিষয়:
পরবর্তী খবর

উপদেষ্টা মাহফুজ ও আসিফের নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও পদত্যাগ নিয়ে যত আলোচনা

অন্তর্বর্তী সরকারে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি হিসেবে শপথ নেওয়া দুই উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদ আসন্ন নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না, তা নিয়ে রাজনীতির মাঠে জোর আলোচনা চলছে।

আগেই নির্বাচনে অংশগ্রহণের আগ্রহের কথা জানিয়েছিলেন আসিফ মাহমুদ। তবে কোনো দলের প্রার্থী হবেন না কি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াবেন— সে বিষয়ে এখনও কোনো সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানিয়েছেন তিনি।

অন্যদিকে মাহফুজ আলম নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারেন বলে কয়েক দিন আগে এনসিপির এক সভায় বক্তব্য দেন তার ভাই মাহবুব আলম।

সম্প্রতি বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির নেতারা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিষয়ে তাদের আপত্তি জানান।

এ নিয়ে চলমান আলোচনার মধ্যেই গণমাধ্যমে প্রকাশিত এক খবরে বলা হয়, সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই উপদেষ্টাকে পদত্যাগের পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।

এ বিষয়ে জানতে দুই উপদেষ্টার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।

তবে সূত্র বলছে, নির্বাচন ঘিরে নানা সমীকরণে এখনই পদত্যাগের কথা ভাবছেন না তারা।

জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের শাসনের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে এই দুজনসহ তিনজন জায়গা পান।

সরকারে যাওয়া তিনজনের মধ্যে নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করে যোগ দেন আন্দোলনের সামনের সারির নেতাদের নিয়ে গঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-তে।

সরকারের ওপর এনসিপির প্রভাব বিস্তারে পরোক্ষভাবে শিক্ষার্থী উপদেষ্টাদের যে ভূমিকা ছিল, নাহিদ ইসলামের পদত্যাগের পর তার অনেকটাই কমে গেছে।

ফলে বাকি দুজন উপদেষ্টাও যদি পদত্যাগ করেন, তাহলে সরকারের সঙ্গে সম্পর্কে ফাটল ধরার শঙ্কা আছে এনসিপির মধ্যে।

নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারীর পদত্যাগ নিয়ে গুঞ্জন
এনসিপি থেকে দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী পদত্যাগ করছেন— বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) এমন একটি খবর ছড়িয়ে পড়ে।

সূত্রের বরাতে প্রকাশিত খবরগুলোয় বলা হয়, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সরকার থেকে পদত্যাগ করে এনসিপিতে যোগ দেওয়ার কথা ভাবছেন।

সেক্ষেত্রে দলে এসে নির্বাচন ও সাংগঠনিক কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব নিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি, যাতে সমর্থন দিয়েছেন কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব।

কিন্তু বর্তমানে ওই দায়িত্বে থাকা নাসীরুদ্দীন পাটোয়ারী এ সিদ্ধান্তে মনঃক্ষুণ্ণ হয়ে পদত্যাগপত্র জমা দেন বলে খবর প্রকাশিত হয়।

যদিও ‘পদত্যাগের বিষয়টি কিংবা দল থেকে অব্যাহতি নেওয়ার বিষয়টি সঠিক নয়’ জানিয়ে রাতেই এক বিজ্ঞপ্তি দেয় এনসিপি।

দলীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন সামনে রেখে দলের অভ্যন্তরে শীর্ষ পদগুলোতে কিছু পরিবর্তনের আলোচনা চলছে। সেখান থেকেই এই গুঞ্জনের সূত্রপাত হতে পারে।

এমনকি আসিফ মাহমুদের এনসিপিতে যোগ দেওয়ার গুঞ্জনও সঠিক নয় বলে জানিয়েছেন একাধিক এনসিপি নেতা।

বরং বিএনপির সঙ্গে ‘নেগোসিয়েশন’ করে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার কথা ভাবছেন— এমন গুঞ্জনও শোনা যাচ্ছে।

সেক্ষেত্রে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে বা পরে পদত্যাগ করতে পারেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।

মাহফুজ আলমের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা
গত ১৭ অক্টোবর লক্ষ্মীপুরে এনসিপির এক সভায় উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ভাই মাহবুব আলম বলেন, ‘আগামী সংসদ নির্বাচনে লক্ষ্মীপুর-১ (রামগঞ্জ) আসনে প্রার্থী হতে পারেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।’

গত মাসের শেষের দিকে এক সংলাপে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, ‘গত দুই মাস ধরে আমি অনিশ্চয়তার মধ্যে আছি— আমি কখন নামব, জানি না।’

রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে পদত্যাগ চাওয়ার প্রসঙ্গ টেনে তিনি এ কথা বলেন।

ফলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের চাপ এবং নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া— এই দুই দিক থেকেই মাহফুজ আলমের পদত্যাগের আলোচনা সামনে এসেছে।

কিন্তু নির্বাচনের আগে রাজনীতিতে যে সমীকরণ দেখা যাচ্ছে, তাতে শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের দুজনই যদি পদত্যাগ করেন এবং গণঅভ্যুত্থানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউই যদি সরকারে না থাকেন, তবে সার্বিক পরিস্থিতির ওপর কোনো নিয়ন্ত্রণ থাকবে না বলে মনে করছেন গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেওয়া নেতারা।

আর তাই আসিফ মাহমুদ নির্বাচনে অংশ নিলেও মাহফুজ আলম নির্বাচন না করে সরকারে থাকার কথাই ভাবছেন বলে তাদের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানিয়েছে।

উপদেষ্টাদের পদত্যাগের আলোচনা, কীভাবে দেখছে এনসিপি
নির্বাচনের আগে কেবল শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের মধ্য থেকে হওয়া দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাওয়ার বিষয়টিকে সন্দেহের চোখে দেখছেন এনসিপি নেতারা।

রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে দুই উপদেষ্টার পদত্যাগের দাবি এবং সরকার থেকে তাদের পদ ছাড়ার পরামর্শকে তারা পরিকল্পিত বলেই মনে করছেন।

তাদের মতে, নানা পক্ষের মতামতের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হয়েছিল। গণঅভ্যুত্থানের নেতৃত্বের ধারাবাহিকতায় শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি হিসেবেই তারা সরকারে গেছেন।

কিন্তু সরকার গঠনের ছয় মাস পর আত্মপ্রকাশ করা এনসিপির সঙ্গে তাদের মিলিয়ে প্রচারণা চালানো কিংবা পদত্যাগ করতে বলা উদ্দেশ্যমূলক।

‘দুই উপদেষ্টাকে দলীয় হিসেবে দেখানোর প্রবণতা যদি থেকে থাকে, তবে অনেক উপদেষ্টাই আছেন যাদের রাজনৈতিক ব্যাকগ্রাউন্ড রয়েছে। তারা সরকারের ভেতরে থেকেই কোনো না কোনো দলকে সমর্থন করে যাচ্ছেন,’ বলেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন।

তার দাবি, কেবল পূর্বতন রাজনৈতিক পরিচয় বা সখ্যতার বিষয়কে দলীয় হিসেবে বিবেচনা করা হলে সরকার ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের অনেকেরই বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে গভীর সখ্যতা রয়েছে।

ফলে তাদের জায়গাটাও পুনর্গঠন করা দরকার বলে মন্তব্য করেন তিনি।

রাজনীতিতে কী প্রভাব পড়বে?
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সময় এতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সেনাবাহিনী ও শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি যুক্ত করা হয়েছিল।

পরবর্তী সময়ে নানা ইস্যুতে আলোচনায় এক ধরনের ভারসাম্যও দেখা গেছে।

কিন্তু দল গঠনের জন্য নাহিদ ইসলামের পদত্যাগের পর সরকারের ওপর শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের নিয়ন্ত্রণ অনেকটাই নড়বড়ে হয়ে পড়েছে।

এরই মধ্যে এগিয়ে আসছে নির্বাচন। এনসিপি সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ উঠছে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি দুই উপদেষ্টার বিরুদ্ধে।

রাজনীতি পর্যবেক্ষকরা মনে করছেন, নির্বাচনে অংশগ্রহণের আগ্রহ থাকলেও আরও কিছু সময় ক্ষমতা ধরে রাখার উদ্দেশ্যে ওই দুই উপদেষ্টা এখনই পদত্যাগ করছেন না।

‘ক্ষমতার চেয়ারে থাকার লাভ তো অন্যরকম। যতদিন আপনি ক্ষমতার চেয়ারে, ততদিন আপনি প্রভাব-প্রতিপত্তি উপভোগ করতে পারবেন,’ বলেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক সাব্বির আহমেদ।

তবে নির্বাচনের নিরপেক্ষতার স্বার্থে শিক্ষার্থী উপদেষ্টাদের ‘চলে যেতে হবে’ বলেই মত তার।

এমনকি আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলম পদত্যাগ করলেও সরকারের সঙ্গে এনসিপির সম্পর্ক খারাপ হবে না বলে মনে করেন সাব্বির আহমেদ।

তার মতে, এই শিক্ষার্থীরা অধ্যাপক ইউনূসকে ক্ষমতায় বসিয়েছেন। আর এনসিপি গঠনের ক্ষেত্রেও তার নিজস্ব আগ্রহ কাজ করেছে।

ফলে কেবল পদত্যাগ করলেই ‘এনসিপির পেছন থেকে মেন্টর হিসেবে অধ্যাপক ইউনূস চলে যাবেন, সেটা ভাবার এখনই সময় আসেনি,’ মন্তব্য করেন তিনি।

সূত্র : বিবিসি

শেয়ার
পরবর্তী খবর

বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ শুক্রবার। সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৮ সালের ১ সেপ্টেম্বর বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন দলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, জনগণের অধিকার আদায়, দুঃখ-কষ্ট লাঘব, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠাই এখন বিএনপির প্রধান লক্ষ্য।

তিনি আরও বলেন, মহান স্বাধীনতার ঘোষক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান জাতীয়তাবাদী আদর্শের মাধ্যমে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করার লক্ষ্যে বিএনপি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনটি বাংলাদেশের মানুষের জন্য আনন্দ, উদ্দীপনা ও প্রেরণার দিন। দলটি দেশের পূর্ণ স্বাধীনতা, শক্তিশালী সার্বভৌমত্ব ও বহুদলীয় গণতন্ত্রকে স্থায়ী রূপ দেওয়ার অঙ্গীকারে অবিচল।

এ উপলক্ষে ১৬ সদস্যের জাতীয় উদ্যাপন কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক হিসেবে রয়েছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এবং সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ঘিরে সাত দিনব্যাপী কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিএনপি। এর অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে “বিএনপি প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্য ও তাৎপর্য” শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আজ সকাল ৬টায় নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দেশব্যাপী দলীয় কার্যালয়গুলোতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়েছে।

সকাল ১১টায় বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের মাজারে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফাতেহা পাঠ ও পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। দিনব্যাপী দেশব্যাপী জেলা ও মহানগরে আলোচনা সভা ও বর্ণাঢ্য র‌্যালি অনুষ্ঠিত হবে।

আগামীকাল ২ সেপ্টেম্বর রাজধানীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হবে। ৩ সেপ্টেম্বর উপজেলা ও পৌরসভা পর্যায়ে আলোচনা সভা ও র‌্যালি অনুষ্ঠিত হবে।

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ ক্রোড়পত্র, পোস্টার প্রকাশের পাশাপাশি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বৃক্ষরোপণ অভিযান, মৎস্য অবমুক্তকরণ, ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প এবং ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া চলমান প্রেক্ষাপটে সমসাময়িক ইস্যু নিয়ে বিএনপির উদ্যোগে গোলটেবিল বৈঠকও অনুষ্ঠিত হবে।

শেয়ার
বিষয়:
সর্বশেষ সর্বাধিক পঠিত