খেলা

খেলা

ফের অতিমানবীয় ম্যাক্সওয়েলে জয় অস্ট্রেলিয়ার

তৃতীয় টিটোয়েন্টিতে ম্যাক্সওয়েলের সেঞ্চুরিতে ভারতকে ৫ উইকেটে হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অতিমানবীয় ব্যাটিংয়ে শেষ দুই ওভারে ৪৩ রান করে অজিদের জেতান ম্যাক্সওয়েল। গৌহাটির বরষাপাড়া স্টেডিয়ামে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের কাঁদিয়ে ৩ উইকেটে ২২২ রানের পাহাড় সংগ্রহ জড়ো করে ভারত। শেষ বলে সেই পাহাড় ডিঙ্গায় অস্ট্রেলিয়া।

২২৩ রানের লক্ষ্য, তাই শুরু থেকেই হাত খুলে খেলতে থাকেন অজি ব্যাটাররা। বিশ্বকাপ ফাইনালের নায়ক ট্রাভিস হেড ও অ্যারন হার্ডির উদ্বোধনী জুটি ৪.২ ওভারে ৪৭ রান তোলার পর থামে। হার্ডি ১৬ রানে ফিরলেও ১৮ বলে ৩৫ রান করেন হেড। রবি বিষ্ণয়ের দুর্দান্ত ডেলিভারিতে বোল্ড হওয়ার আগে জশ ইংলিস করেন ৬ বলে ১০ রান।

চতুর্থ উইকেটে স্টয়নিসকে নিয়ে ৬০ রানের জুটি গড়ে এগোচ্ছিলেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। স্টয়নিস ১৭ রানে আউট হলে থামে ওই জুটি। রানের খাতা খোলার আগেই প্রথম বলে বিদায় নেন টিম ডেভিড। তাকে ফেরান বিষ্ণয়।

সেঞ্চুরি উদযাপন ম্যাক্সওয়েলের

এরপর ম্যাক্সওয়েলের ৪৭ বলের সেঞ্চুরিতে ম্লান হয়ে যায় রুতুরাজের কীর্তি। ম্যাথিউ ওয়েডকে নিয়ে ৪০ বলে ৯১ রানের জুটি গড়েন ম্যাক্সি। ১৬ বলে ২৮ রান করে একপাশে দারুণ সঙ্গ দিয়ে অপরাজিত ছিলেন ওয়েড। আর অন্য পাশে রানের ফোয়ারা ছুটাতে থাকেন ম্যাক্সি। বিশ্বকাপে আফগানদের বিপক্ষে ম্যাচের মতো আবারও অতিমানবীয় রূপধারণ করে ম্যাচ জয়ের পাশাপাশি সিরিজও জিইয়ে রাখলেন তিনি। আন্তর্জাতিক টিটোয়েন্টিতে এটি ৪র্থ সেঞ্চুরি ম্যাক্সওয়েলের। ছুঁয়েছেন রোহিত শর্মাকে। দুজন মিলে এখন সর্বোচ্চ সেঞ্চুরির মালিক এই ফরম্যাটে।

শেষ দুই ওভারে অস্ট্রেলিয়ার জিততে প্রয়োজন ছিল ৪৩ রানের। অক্ষর প্যাটেলের ১৯তম ওভারে অজিরা নেয় ২২ রান। শেষ ওভারের ২১ রানের সমীকরণ মেলাতে শেষ বল পর্যন্ত খেলা গড়ায়। শেষ বলে প্রয়োজন ২ রান চার মেরে পূরণ করেন ম্যাক্সি।

জয়ের পর ওয়েডের উচ্ছ্বাস

এর আগে প্রথম ইনিংসে জ্বলে উঠতে পারেননি আগের ম্যাচে ফিফটি করা যশস্বী ও ইশান। যশস্বী ৬ রান করলেও ইশান ফেরেন রানের খাতা খোলার আগেই। তবে আরেক ওপেনার রুতুরাজ গায়কোয়াড় সব আলো টেনে নেন নিজের দিকে। ৫২ বলে ক্যারিয়ারের প্রথম আন্তর্জাতিক টিটোয়েন্টি সেঞ্চুরি করেন রুতুরাজ।

ভারতের নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে সেঞ্চুরির এ কীর্তি গড়লেন তিনি। ইনিংস ক্যারি করে অপরাজিত থাকেন ৫৭ বলে ১২৩ রানে। ১৩টি চারের সঙ্গে ৭টি ছক্কা হাঁকান রুতুরাজ। আন্তর্জাতিক টিটোয়েন্টিতে এটি ভারতীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ। এদিন প্রথম ২২ বলে মাত্র ২২ রান করেন রুতু। কিন্তু পরের ৩৫ বলে প্রায় ২৯০ স্ট্রাইক রেটে করেন ১০১ রান। দ্বিতীয় ফিফটি করেন মাত্র ১৩ বলে।

ক্যারিয়ারের প্রথম টি২০ সেঞ্চুরির পর রুতুরাজ

সূর্যের সঙ্গে ৫৭ রানের জুটি গড়ার পর তিলক ভার্মার সঙ্গে গড়েন ৫৯ বলে অপরাজিত ১৪১ রানের জুটি। বরাবরের মতোই টিটোয়েন্টিতে ফর্ম দেখিয়েছেন অধিনায়ক সূর্যকুমার। ২৯ বলে ৫ চার ও ২ ছয়ে ৩৯ রান আসে তার ব্যাট থেকে। তিলক অপরাজিত থাকেন ২৪ বলে ৩১ রানে।

পাঁচ ম্যাচের এই সিরিজে এখন ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে আছে ভারত

বিষয়:
পরবর্তী খবর

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

জয়ের জন্য বাংলাদেশের লক্ষ্য ১১৪

পাওয়ার প্লেতে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর ডেভিড মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেনের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় প্রোটিয়ারা। শেষ দিকে টাইগার বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে বড় পুঁজি পায়নি দক্ষিণ আফ্রিকা। জিততে ১১৪ রান করতে হবে বাংলাদেশকে।

সোমবার (১০ জুন) নিউ ইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান নেয় প্রোটিয়ারা। ব্যাট করতে নেমে পেসার তানজিম হাসান সাকিবের বোলিং তোপে ধুঁকতে থাকে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর ডেভিড মিলার ও হেনরিখ ক্লাসেন মিলে প্রতিরোধ গড়েছেন।

টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ইনিংসের প্রথম ওভারেই এক ছক্কা ও এক চার হাঁকিয়ে রানের খাতা খোলেন প্রোটিয়া ওপেনার কুইন্টন ডি কক। তবে এই ওভারেই বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেন পেসার তানজিম সাকিব। ওপেনার রেজা হেনড্রিকসকে আউট করেন তিনি।

এরপরও আগ্রাসী ব্যাটিং চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন ডি কক। তবে ইনিংসের তৃতীয় ওভারে ফের বোলিংয়ে এসে ডি কককে বোল্ড করে সাজঘরে ফেরান তানজিম।

এরপর প্রোটিয়া অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও ট্রিস্টান স্টাবস মিলে শুরু ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে দলীয় ২৩ রানে আরও জোড়া উইকেট হারিয়ে বিশাল চাপে পড়ে দক্ষিণ আফ্রিকা।

৮ বলে ৪ রান করা মার্করামকে সাজঘরে ফেরান তাসকিন আহমেদ। আর স্টাবসকে নিজের তৃতীয় শিকার বানান তানজিম সাকিব। তাদের বিদায়ের পর ক্লাসেনকে সঙ্গে নিয়ে বিপর্যয় কিছুটা সামাল দেন মিলার। আর কোনো উইকেট না হারিয়ে রানের চাকা সচল রাখেন এই দুই ব্যাটার।

৭৯ রানের জুটি গড়েন ক্লাসেন-মিলার। তবে দলীয় ১০২ রানে ক্লাসেনকে আউট করে বাংলাদেশকে ব্রেক থ্রু এনে দেন তাসকিন। ৪৪ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফিরে যান ক্লাসেন। তার বিদায়ের পর পরই রিশাদ হোসেনের বলে বোল্ড হয়ে ফিরে যান মিলার। ৩৮ বলে ২৯ রান করেন তিনি।

শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভার শেষে ৬ উইকেট হারিয়ে ১১৩ রান সংগ্রহ করে দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশের পক্ষে তানজিম সাকিব ৩টি ও তাসকিন নেন ২টি উইকেট।

পরবর্তী খবর

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ

জয় দিয়ে বিশ্বকাপ শুরু বাংলাদেশের

পেসার মুস্তাফিজুর রহমান ও স্পিনার রিশাদ হোসেনের বোলিং নৈপুন্যে জয় দিয়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু করলো বাংলাদেশ। আজ ‘ডি’ গ্রুপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ ২ উইকেটে হারিয়েছে শ্রীলংকাকে। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে হার দিয়ে বিশ্বকাপ শুরুর পর নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষেও পরাজিত হল লংকানরা।

প্রথমে ব্যাট করে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৪ রান করে শ্রীলংকা। বাংলাদেশের মুস্তাাফিজ ও রিশাদ ৩টি করে উইকেট নেন। জবাবে ১৯ ওভারে ৮ উইকেটে ১২৫ রান করে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। দলের পক্ষে তাওহিদ হৃদয় ২০ বলে ৪০, লিটন দাস ৩৮ বলে ৩৬ ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ অপরাজিত ১৬ রান করেন।

ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে শ্রীলংকাকে প্রথমে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তৃতীয় ওভারেরই পেসার তাসকিন আহমেদের হাত ধরে ম্যাচে প্রথম সাফল্য পায় বাংলাদেশ। লংকান ওপেনার কুশল মেন্ডিসকে (১০) বোল্ড করেন তাসকিন।

সতীর্থকে হারালেও রানের গতি বাড়ান আরেক ওপেনার পাথুম নিশাঙ্কা। এতে ৫ ওভারেই ৪৮ রান উঠে শ্রীলংকার। পাওয়ার প্লের শেষ ওভারে প্রথমবারের মত আক্রমণে এসে উইকেট তুলে নেন মুস্তাফিজুর রহমান। মিড অফে তানজিম হাসান সাকিবকে ক্যাচ দেন ৪ রান করা কামিন্দু মেন্ডিস।

মারমুখী ব্যাটিংয়ে হাফ-সেঞ্চুরির পথে ছিলেন নিশাঙ্কা। নবম ওভারে দলীয় ৭০ রানে নিশাঙ্কাকে সাজঘরের পথ দেখান মুস্তাফিজ। ৭টি চার ও ১টি ছক্কায় ২৮ বলে ৪৭ রান করে কভারে বাংলাদেশ অধিনায়ক শান্তকে ক্যাচ দেন নিশাঙ্কা।

চতুর্থ উইকেটে ৩২ বলে ৩০ রানের জুটিতে শ্রীলংকার রান শতরানে পৌঁছে দেন ধনাঞ্জয়া ডি সিলভা ও চারিথ আসালঙ্কা। ১৪ ওভার শেষে ৪ উইকেটে ১০০ রান নিয়ে ভালো অবস্থায় ছিলো লংকানরা। এরপর শ্রীলংকা ইনিংসে ধস নামান স্পিনার রিশাদ হোসেন।

ইনিংসের ১৫ ও নিজের তৃতীয় ওভারে জোড়া উইকেট তুলে নেন রিশাদ। প্রথমে বলে স্লগ সুইপে ডিপ স্কয়ার লেগে সাকিব আল হাসানকে ক্যাচ দেন ১টি ছক্কায় ১৯ রান করা আসালঙ্কা। পরের বলে আউটসাইড-এজড হয়ে স্লিপের সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে গোল্ডেন ডাক মারেন শ্রীলংকার অধিনায়ক হাসারাাঙ্গা ডি সিলভা। প্রথম দুই বলে দুই উইকেট নিয়ে হ্যাট্রিকের সম্ভাবনা জাগান রিশাদ। কিন্তু রিশাদকে হ্যাট্রিক বঞ্চিত করেন সাবেক অধিনায়ক অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুজ।

এক ওভার পর নিজের তৃতীয় উইকেট তুলে নেন রিশাদ। ২৬ বলে ২১ রান করা ধনাঞ্জয়াকে স্টাম্প আউট করেন রিশাদ। ১০৯ রানে ৬ উইকেট পতনে চাপে পড়ে শ্রীলংকা। এরপর ইনিংসের শেষ দিকে বাংলাদেশের তিন পেসার ৩ উইকেট শিকার করলে ২০ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৪ রানের মামুলি সংগ্রহ পায় শ্রীলংকা। দাসুন শানাকাকে ৩ রানে তাসকিন, মহীশ থিকশানাকে শূন্যতে মুস্তাফিজ ও ম্যাথুজকে ১৬ রানে শিকার করেন তানজিম।

৪ ওভার বল করে বাংলাদেশের মুস্তাফিজ ১৭ রানে ও রিশাদ ২২ রানে ৩টি করে উইকেট নেন। ১৮ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে এটিই সেরা বোলিং রিশাদের। এছাড়া তাসকিন ২টি ও তানজিম ১টি উইকেট নেন।

জয়ের জন্য ১২৫ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে ইনিংসের তৃতীয় বলেই ওপেনার সৌম্যকে হারায় বাংলাদেশ। রানের খাতা খোলার আগেই স্পিনার ধনাঞ্জয়ার শিকার হন সৌম্য।

পরের ওভারে তানজিদকে ৩ রানে বোল্ড করেন থুশারা। দলীয় ৬ রানে দুই ওপেনারকে হারিয়ে চাপে পড়ে বাংলাদেশ। দলকে চাপমুক্ত করতে তৃতীয় উইকেটে ২২ বলে ২২ রানের জুটি গড়েন লিটন ও শান্ত। ষষ্ঠ ওভারে শান্তকে ৭ রানে ফিরিয়ে জুটি ভাঙ্গেন থুশারা।

২৮ রানে তৃতীয় উইকেট পতনের পর ক্রিজে এসেই শ্রীলংকার বোলারদের উপর চড়াও হন তাওহিদ হৃদয়। লিটনকে সাথে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৩৮ বলে ৬৩ রানের জুটি গড়ে বাংলাদেশের জয়ের ভিত গড়েন হৃদয়। হাসারাঙ্গার করা ১২তম ওভারের প্রথম তিন বলে তিনটি ছক্কা মারেন হৃদয়। কিন্তু চতুর্থ বলে লেগ বিফোর আউট হন ৪টি ছক্কা ও ১টি চারে ২০ বলে ৪০ রান করা হৃদয়।

দলীয় ৯১ রানে হৃদয় ফেরার কিছুক্ষণ পর হাসারাঙ্গার বলে লেগ বিফোর আউট হয়ে সাজঘরে ফিরেন ২টি চার ও ১টি ছক্কায় ৩৮ বলে ৩৬ রান করা লিটন।

দলের রান ১শ পার করে ব্যক্তিগত ৮ রানে পাথিরানার বলে আউট হন সাকিব। ১৮তম ওভারে রিশাদ ১ ও তাসকিন শূন্যতে ফিরলে দলীয় ১১৩ রানে অষ্টম উইকেট হারিয়ে চিন্তায় পড়ে বাংলাদেশ।

শেষ ২ ওভারে ১১ রান দরকার পড়লেও, শ্রীলংকার পেসার দাসুন শানাকার করা ১৯তম ওভারের প্রথম বলে ছক্কা মারেন মাহমুদুল্লাহ। ওভারের বাকী পাঁচ বল থেকে ৫ রান নিয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন মাহমুদুল্লাহ। ১টি ছক্কায় ১৩ বলে অপরাজিত ১৬ রান করেন মাহমুদুল্লাহ। ১ রানে অপরাজিত থাকেন তানজিম। শ্রীলংকার থুশারা ১৮ রানে ৪ উইকেট নেন।

আগামী ১০ জুন গ্রুপ পর্বে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ।

স্কোর কার্ড

শ্রীলংকার ইনিংস

নিশাঙ্কা ক নাজমুল ব মুস্তাফিজুর ৪৭
কুশল ব তাসকিন ১০
কামিন্দু ক তানজিম ব মুস্তাফিজুর ৪
ধনঞ্জয়া স্টাম্প লিটন ব রিশাদ ২১
আসালঙ্কা ক সাকিব ব রিশাদ ১৯
হাসরাঙ্গা ক সৌম্য ব রিশাদ ০
ম্যাথুজ ক মুস্তাফিজুর ব তানজিম ১৬
শানাকা ক লিটন ব তাসকিন ৩
থিকশানা ক তানজিম ব মুস্তাফিজুর ০
পাথিরানা অপরাজিত ০
থুশারা অপরাজিত ০
অতিরিক্ত (লে বা-২, ও-২) ৪
মোট (২০ ওভার) ১২৪/৯

উইকেট পতন : ১-২১ (কুশল), ২-৪৮ (কামিন্দু), ৩-৭০ (পাথুম), ৪-১০০ (আসালঙ্কা), ৫-১০০ (হাসারাঙ্গা), ৬-১০৯ (ধনঞ্জয়া), ৭-১১৫ (শানাকা), ৮-১১৭ (থিকশানা), ৯-১২৩ (ম্যাথুজ)।

বাংলাদেশ বোলিং :

তানজিম : ৪-০-২৪-১,
সাকিব : ৩-০-৩০-০,
তাসকিন : ৪-০-২৫-২ (ও-১),
মুস্তাফিজুর : ৪-০-১৭-৩ (ও-১),
রিশাদ : ৪-০-২২-৩,
মাহমুদুল্লাহ : ১-০-৪-০।

বাংলাদেশের ব্যাটিং

তানজিদ ব থুশারা ৩
সৌম্য ক হাসারাঙ্গা ব ধনাঞ্জয়া ০
লিটন এলবিডব্লিউ ব হাসারাঙ্গা ৩৬
নাজমুল ক আসালঙ্কা ব থুশারা ৭
হৃদয় এলবিডব্লিউ ব হাসারাঙ্গা ৪০
সাকিব ক থিকশানা ব পাথিরানা ৮
মাহমুদুল্লাহ অপরাজিত ১৬
রিশাদ ব থুশারা ১
তানজিম অপরাজিত ১
অতিরিক্ত (লে বা-১, ও-১২) ১৩
মোট (১৯ ওভার) ১২৫/৮

উইকেট পতন : ১-১ (সৌম্য), ২-৬ (তানজিদ), ৩-২৮ (নাজমুল), ৪-৯১ (হৃদয়), ৫-৯৯ (লিটন), ৬-১০৯ (সাকিব), ৭-১১৩ (রিশাদ), ৮-১১৩ (তাসকিন),

বাংলাদেশ বোলিং :

ধনাঞ্জয়া : ৪-০-২৪-১ (ও-১),
থুশারা : ৪-০-১৮-৪ (ও-৪),
থিকশানা : ৪-০-২৫-০ (ও-৩),
হাসারাঙ্গা : ৪-০-৩২-২,
পাথিরানা : ৪-০-২৭-১ (ও-২),
শানাকা :  ১-০-১১-০।

ফল : বাংলাদেশ ২ উইকেটে জয়ী।

ম্যাচ সেরা: রিশাদ হোসেন (বাংলাদেশ)।

সর্বশেষ সর্বাধিক পঠিত